Saturday, January 30, 2021

"""""""""'পথ হারাবো""""""""
২৯/০১/১৬

যদি পথে যেতে যেতে মৃত্যুর সাথে দেখা হয় -
 প্রনাম জানিও আমার ! বলো প্রতিক্ষায় আছি।
মাঝি তোমার সময় হয়েছে?
পাল তুলে দাও ,আমি উজানে ভাসবো
বৈঠা ফেলে দাও, অথৈয় জলে।

ওগো মেঘ তুমি আধারে ঢেকে যাও-
আমি পথ হারাবো ।
স্বপ্নের ওপর জমা হয়েছে বিবর্ণ ছাই ।
আমি পথ হারাবো , তাতে কার বা কী -
            আসে যায়।
মধুর বসন্তে যে ফুল ফুটিলনা ,
প্রখর গীষ্মে কেমনে করি তার কামনা ।
তার চেয়ে বরং একাই ভেসে যায়।

ওগো ও জোয়ারের মাঝি-
যদি পথে যেতে যেতে , মৃত্যর সাথে দেখা হয়
প্রনাম জানিও আমার। 
বলো-এখন ও বেঁচে আছে সে !
ভেসে চলেছে উজান স্রোতে ডিঙি নৌকায়।
প্রিয়ার নামে পাল-
বৈঠা ফেলেছে , মাঝ নদীর জলে ।
বলো প্রতিক্ষায় আছি তার ।

বাতাসে গুঞ্জন শুনিতে পাই
কিশোরী প্রিয়া মোর 
গোলাপের পাপড়ী সাজায়ে ডালি, 
আখি জলে চেয়ে ছিল গড়াই নদীর তীরে ।
ভূমিতে অবনত নয়ন প্রিয়ার,
দৃষ্টি গড়াই পানে ।
মানে অভিমানে প্রিয়া মোর ,
কপোলে শুকিয়ে যাওয়া অশ্রুর বলি রেখা -
পথও চেয়ে চেয়ে ।
পাখির কলোতানে শুনেছি
ভালোবাসা অভিশাপ হয়েছে মোর। 
সে নাকী? এখন, আর কাঁদে না !
মৃদু বাতাস নাকী উড়িয়ে নিয়েছে 
সাজানো ডালি।
আমি পথ হারাবো ।
কাল বৈশাখ তুমি ধেয়ে আসো ,
ওগো মাঝি নোঙর তুলো ,
এইবার আমাকে দাও ছাড়ি -
আমি পথ হারাবো 
হবো একাকী,  বৈরাগী।
"""""""""প্রিয় হারা কবি"""""""

দূর্বার ডগাই একফোটা শিশির বিন্দু ,
মুক্ত দানা হয়ে ঝরে তোমার ও নয়ন আজ সিন্ধু।
ওগো
তুমি কেন চুপ আছো !
দেখো চেয়ে , ধূপের ধোয়া ছুয়ে যায় গগন কে।
আমি কাঁদি,
তুমি কাঁদবে না ? আমাকে বুকে জড়িয়ে -
ফুপিয়ে ফুপিয়ে বলবে না , ভীষন ভালোবাসি ।
ফুল ঝড়ছে তো কি হয়েছে ? সুতা তো আছে ।
আমরা দুইজন না হয় , আবার গাথব মালা ।
আঁতর , কফূর এর সুভাস আমার যে সহ্য হয় না,
তুমি নীল শাড়িটি কেন অঙ্গে জড়াও না ?
সাদা শাড়িতে যে তোমাকে বধূ সাজে না ।
দেখো , আলতা এনেছি ।
রাঙা পায়ে,
চুম্বন করবো বলে, কথা কি বলবে না ! 
নীল শাড়ি নীল চুড়ি ,নীল ফিতা ,নীল টিঁপ
তবুও অভিমান ভাঙবে না ।
তুমি কি হাসবে না , কেন কথা বলো না ?
বাতাসে ভারি নিঃশ্বাস ,ভীষণ কষ্ট বুকে ।
একা একা নিশ্চুপ থাকা যায় কত সময় বল ?
তুমি তো জানোই, আমি নিশ্চুপ থাকতে পারি না ।
ভাইয়োলেনের ঐ করুন সুর কে বাজায় ?
ও সুর যে আমার বুকে ব্যাথা দেয় ।
ওকে থামতে বলো ,
বাতাসে বাতাসে বিরহ সুর আমার আর সহ্য হয় না।
আমি জানি তুমি মৃত্যুকে বরণ করোনি ,কিংবা মৃত্যু তোমাকে ।
মৃত্যু তোমাকে ছুয়ে দিতে পারে না ,
আমি যে বুকে আগলে রেখেছি তোমাকে ।
হৃদয় মন্দিরে লুকিয়ে রেখেছি তোমাকে।
ও মন্দিরে যমদূতের প্রবেশে আছে মানা 

আমি মরিলেও আমার প্রেম মরিবে না ।
এই বার জাগো তুমি,
আঁখি মেলে একটু চাও ।
তোমার কবি ডাকে তোমায় , কবিতা কবিতা
শুনিতে কি নাহি  পাও !!

Thursday, January 28, 2021

""""""""""স্বপ্ন ফেরী"""""""""
২৯/০১/২০

এই পুরে আমি নতুন এলাম । 
স্বপ্ন বেচবো বলে, ধূসর স্বপ্ন
বেদনার স্বপ্ন , লাল নীল 
আর কালো স্বপ্ন ।

তুমি চাইলে সস্তাই দিতে পারি
বুক ভরা ভালোবাসা -
নিবে গো অতি সস্তাই , বস্তা ভরা স্বপ্ন ।

আমি স্বপ্ন ফেরি করি ।
হরেক রকম স্বপ্ন আছে ,
নষ্ট স্বপ্ন নিয়ে , সুখের স্বপ্ন বেচি ।
এই স্বপ্নটা গল্প করে -
রাজকুমার রাজকুমারীর কিৎসা বলে ।
এই স্বপ্নটা সুর করে ,
এই স্বপ্নটা গান করে ।

ও দাদা ভাই , ও দিদি আমি
    এক স্বপ্ন ফেরী ওয়ালা ।
স্বপ্ন ফেরী করি ।
এই স্বপ্নটা বেশ বড় , সুখের রাজ্যে
দিবে পারি।
এই স্বপ্নটা নিলে পরে , চার আনায় পাবে ।
এই স্বপ্নটার ডানা আছে, 
এই স্বপ্ন টা উড়ে -
এই স্বপ্নটা প্রজাপতির পাখায় মেলে ।

আমি দাদা বনে বসত করি-
দুঃখ আমার হৃদয় জুড়ে 
কষ্টের জ্বালা ভালো জানি ।

লোক ঠকানো ব্যবসা নইগো 
স্বপ্ন ফেরী করি ।
চলে গেলে আর পাবে না-
ফিরব না আর কভু এই পুরে ।

ও দাদা ভাই , ও দিদি স্বপ্ন নিবে গো
হরেক রকম স্বপ্ন আছে ।
স্বপ্ন আছে ভরিভরি ।
সস্তায় পাবে বস্তা ভরা স্বপ্ন,
চলে গেলে আর পাবে না - 
দুঃখ সুখের  স্বপ্ন গুলো।

Sunday, January 24, 2021

পঁচিশে জানুয়ারি 
২৫/১/২০

অথচ চেয়ে দেখো কি নিঃসঙ্গতা নিয়ে
একটা দুপুর, একলা চিল ডানা ঝাপটা দিয়ে জানিয়ে যায় চিৎকারে,  তার একাকীত্ব।

আমি তো চিল না, তবুও সমুদ্র পাড়ে গেলে চিৎকার দিতে ইচ্ছে হয়, প্রিয় নাম ধরে।  

আমার শকুনের ন্যায় তীক্ষ্ণ দৃষ্টি,
 এখনো খুজে চলে তোর দেহের প্রতিটি নক্ষত্র।  
তোর চিবুকে যে তিল বাসা বেধেছে
ছুয়ে দিতে ইচ্ছে হয় তাকে। 
তোর কন্ঠ নালীর সামান্য নিচে, বুকের বাম দিকে 
কিংবা অসীম সমুদ্রের উচ্ছাসে ঠাঁই মিলেছে 
ওই চক্রকেন্দের সামান্য উচুতে। 
ছুয়ে দিতে ইচ্ছে হয়, সে কি গভীর ইচ্ছে! 
যেমন একের পর এক ঢেউ আছড়ে পড়ে, 
তেমন ক্লান্তিহীন হয়ে, ইচ্ছেরা বুকে আঘাত করে।

আজ তুমি মৃত্যু,
শোকের মিছিলে লক্ষ লক্ষ প্রেমিক তোমার। 
শুধু আমি নেই, সে মিছিলে। 
তোমার শূন্যতা আমাকে একাকীত্ব করে তুলেছে, 
বিষন্নতার বীণাতে সু করুণ সুর উঠেছে। 
আমাকে করেছে উদাসী,
 তবুও আমি চরম তুমি বিদ্রোহী । 

যত শূন্যতা গ্রাস করুক,
যত বিষন্নতা আমার দশ দিক বিষাদে বিষাক্ত হোক।
আমি তোমাকে প্রার্থনা করবো না। 
আমি তোমার তোমাকে ভালোবাসি,
কিন্তু তোমাকে না। 

তবুও আজ পঁচিশে জানুয়ারি, তোমাকে চাচ্ছি প্রিয়। 

হয়তো তুমি ভুলে গেছো, 
হয়তো নতুন বসন্তে, নতুন কোকিল আসবে। 
তবুও তুমি কি ভুলে যাবে? 
আজ পঁচিশে জানুয়ারি! 

কোন এক বসন্তে,  এক কাক এসেছিল
ছিন্নভিন্ন করেছিলো বাগানের সাজানো রূপ।

হয়তো ভুলে গেছো,  নতুন সুখের শীৎকারে 
মায়া নিয়ে হয়তো দেখছো ক্লান্ত যুবক কে! 

সমুদ্র শুকিয়ে যায়, সৃষ্টি হয় ব্যথার বালুচর 
অনাদি কাল কেটে যায়। 

দগদগিয়ে ক্ষত, উত্তপ্ত হয় আবার হয় শীতল। 
কি ভীষণ পোড়ে, কি ভীষণ উষ্ণতা হীনতা
যদি বোঝাতে পারতাম! 

ভুলে আছি, ভুলে থাকবো প্রতিজ্ঞা নিয়েছি,
তোমাকে নিয়ে লিখবো না কোন কবিতা। 
তবুও আজ পঁচিশে জানুয়ারি , 
ছুয়ে দিতে ইচ্ছে হচ্ছে, 
তোমার চিবুকের তিল টা।

রাত ৪.১৭

Friday, January 22, 2021

গত জম্মে তুমি আমার প্রিয় ছিলে, 
এই জম্মে সে টান রয়ে গেছে। 

Wednesday, January 20, 2021

হায়রে স্বাধীনতা

খুলে দে আমার হাতের বাধন ,
বেঁজে উঁঠুক সিঙার বাঁশি ,
আমিও আজ একটু মৃত্যু খেলাতে হাসি ।
ক্ষুধার জ্বালা এই পেটে , তৃষ্ণা বড় বুকে ।
আতঙ্ক আমার চোখে মুখে ।
চারিদিকে একটি আহাজারি- 
একটু ভয় কে কাটিয়ে হাঁটতে চাই ।
এক চিমটি স্বাধীনতা চাই ।
বিবেক মরে গেছে , তাজা ফুল আজ
পথের ধারে রর্ক্তাত্ব হয়ে ঝরে গেছে ।
হায়রে বাংলাদেশ 71 এর রক্তের প্রতিদান দেওয়া কী হয়েছে শেষ ?
রক্তের স্রোতে ভেসে চলে রাজপথ ।
যখন বিশ্ব স্বপ্ন দেখে মঙ্গলগ্রহ জয়ের
তখন এই বাংলাদেশ দেখে দুঃস্বপ্নের আহাজারি ।
ভোর না হতেই হকারের উচ্চ ধ্বনি ।
পত্রিকার প্রথম লাইনে বড় করে
লেখা খুন হয়েছে খুন ।
এখন তো আর চায়ের কাপে আড্ডা
জমে না ।
চায়ের কাপ থেকে রক্তের ঘ্রাণ ভাসে।
কোথায় স্বাধীনতা ? ওলি-গলি,রাজ পথ-মেঠো পথ ,খাল বিল, নদ-নদী,
সব খুজেছি আমি সর্বত্র ।
হায় কোথাও পাই নি খুজে এতটুকু
স্বাধীনতা ।
রফিক আজাদের ন্যায় আজ বলতে
মনে চাই 
"ভাত দে হারমজাদা"
না হলে মানচিত্র খাব ।
হে রফিক আজাদ কোথায় তুমি ,
দেখে যাও আজ মানচিত্র খাওয়ার
সময় এসেছে ।
আসো বন্ধু সমস্ত ক্ষুর্ধাত বাঙ্গালী
আসো মানচিত্র কে ছিরে খুরে খেয়ে
ক্ষুধার জ্বালা শেষ করি ।
আর কত মার খাবে , তুমি ।
দেওয়ালে পিঠ কি এখন লাগেনি ?
এখন ও কী অপেক্ষার প্রহর পারি দাও ,
স্বাধীনতার আশাতে ।
স্বপ্ন দেখ তবে তুমি জেগে জেগে ।
ততসময় স্বপ্নের বাংলা চুরি করে
নিয়ে যাক ভিন দেশী এজেন্সী ।
তুমি হয়তো তখন ও বুকের রক্তে চেয়ে চেয়ে দেখবে আর দু-চোখের
জলে বলবে হায়রে স্বাধীনতা ।
গল্প শুনে গেলাম তোমার , চোখে দেখা হলো না ।
*******কোন সে বিরহে*******

শুনছি সাগরের গর্জন এলে তুমি এখন উম্মাদ হয়ে যাও ,
বৈঠার আঘাতে ছলাৎছলাৎ শব্দে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কেঁদে ওঠো ?
রাতের আধারে একাকী তুমি নিসঙ্গতার সুর বাধো !
শুনেছি তুমি গৌধূলী লগ্নে , চুল এলিয়ে কারও প্রতিক্ষায় পথ চেয়ে থাকো ?
নীরবতার চাদরে আড়াল করেছো নিজেকে ।।
শুনিছি বর্ষার বারিধারা গগন জুড়ে তোমার আঁখি জল ঝরে ।
কার দেওয়া মর্মাঘাতে তুমি বেদনার বিষে নীল হয়েছো ?
শুনেছি এখন নাকি আর দক্ষিনা বাতায়ন খুলে ,
ফুলের সুভাস নাও না !
ডায়েরীর ভাজে মর্মরে গোলাপের পাপড়ী বুকে চেপে-
অঝড়ে নাকি এখন নিয়ম করে কাঁদো ।।
শুধু শুনতে পারিনাই , কার দেওয়া আঘাতে -
কোন সে বিরহে ?
দুঃখের সাগরে বৈঠা ফেলে , একাকী ভাসো ।

Friday, January 15, 2021

বিরহতাপ

কবি,
শুল্ক পক্ষের এই রাত পাড়ি দিতে,
আরও কয়য়েকশ পেয়ালা
হেমলক সুধা পানের প্রয়োজন।
অন্যথাই এই রাত শেষ হবার না,
এ যে বিষাদের কালো রাত ।
তীব্র বিরহ বিচ্ছেদের বেদনা প্রয়োজন,
এখন ;
পূর্ণতা, যে জীবনের স্বাদ হতে পারে না।
যেমন, তেতুল মিষ্টি হলে, তৃপ্তি আসে না।
তেমন জীবনে বিচ্ছেদ না থাকলে, পূর্ণতা আসে না।
তাই তো বিশ্বরচিতা,"জীবন" নামক
উপন্যাসে, মৃত্যু নামক শব্দের ব্যবহার করেছেন।
অথচ জীবন এখন প্রেমে পরিপূর্ণ, 
বিচ্ছেদের আশাতে, প্রেম পরে মন।
আগের মতো কেনো? বিচ্ছেদ  কাঁদায় না!
তবে  মৃত্যুর যন্ত্রণা একবার?
তারপর,মৃত্যুর যন্ত্রণা আর ব্যথা দেয় না? 

কোথায়! হে কবি
এই'বার ভর করো
আমার হৃদয়ে। 
হেমলকের তীব্র নেশা যে চোখে লেগেছে
মস্তিষ্ক ভুলে গেছে সকল লেনাদেনা।  
সঠিক সময় এখন 
ভর করো,
ভর করো, 
হে প্রিয়, বিরহ কাতর কবি।
ভর করো ধরিত্রে সকল অপূর্ণতার বিরহ নিয়ে। 
বিরহের তাপে পাই যেন চির শান্তি। 

Sunday, January 3, 2021

ক্ষুর্ধাত হায়েনা জেগে উঠেছে ,
শ্মসান ঘাটে আজ অতৃপ্ত আত্মারা
অশূরের নৃত্যে মেতে উঠেছে ।
কোথায় আজ স্বাধীনতা ?
অসহায় জাতী আহাকার করে ।
মায়ের বুক শূন্য হচ্ছে , রক্তের বানে আজ রাজধানী ভাসচ্ছে ।
নরখাদকের দল সব গনতন্ত্রের নামে
মানুষের রক্ত চুষে খাচ্ছে ।
এ কেমন স্বাধীনতা মা তোর 
এ কোন গনতন্ত্র ?
আমি মানিনা আওয়ামীলীগ
আমি মানিনা বিএনপি
আমি একটু স্বাধীনতা চাই ।
অতল সাগর থেকে এক কাপ-
জল নিলে যেমন সাগর জানতেও
পারে না , 
আমাকে অতটুকু ও স্বাধীনতা দিতে পারলি না , 
হায়রে অভাগা দেশমাতা !
হায়েনার হাতে সপে নিজেকে-
দেখছিস চেয়ে চেয়ে , সন্তানের রক্ত
 হায়েনারা  চুষে খাই কী করে ?
সন্তান তোর মা মা করে -
রাজপথে মৃত্যুর কোলে আছরে পরে ।
আমাকে এক পেয়ালা বিষ দে ,
নয়নের লোনা জলে আজ আমি তিক্ত ।
অনাহারে মরে শিশু , তবুও আমি রিক্ত ।
আমাকে বিদায় দে , আমার চোখের কোনে আজ কালো কালি জমেছে ।
তোদের ভন্ডামীতে । সব দেখেছি-
সব শালা শুয়রের জাত ।
ইতর লম্পট আর হায়েনার দল ।
শিশু কাঁদে অন্নের জ্বালাই ,
তোরা গদি দে গদি দে ফাল দিয়ে বেড়াস ।
কোথাও তো দেখিনাই অন্যায় এর বিরুদ্ধে রুখতে ।
হরতাল সমাবেশের নামে - অস্ত্র তুলে দিয়ে বেশ মজাই কাঁটছে
পোলাও বিরয়ানি খেয়ে । 
আজ নজরুলের কন্ঠে কন্ঠ মিলিয়ে বলতে মনে চাই
"ক্ষুধাতর শিশু চাই না সরাজ চাই না বস্ত্র
 চাই শুধু একটু ভাত আর একটু নুন "
দেখে দেখে আর ভালো লাগে না আমার
এখন বলতে মনে চাই ,
হয় স্বাধীনতা দে নাইতো এক পেয়ালা বিষ দে ।